অনলাইন ইনকামের বিভিন্ন উৎস
আশা করি সকলেই ভালো আছেন। আজকে আপনাদের মাঝে খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি পোস্ট শেয়ার করবো যেখানে আপনারা খুব সহজেই বিভিন্ন প্রকার ওয়েবসাইট থেকে প্রতিদিন পার্ট টাইম এবং ফুল টাইম ইনকাম করতে পারবেন শুধু মাত্র একটি মোবাইল ফোন এবং ইন্টারনেট সংযোগ এর মাধ্যমে। অনেকেই হয়তো মনে করে অনলাইন থেকে ইনকাম করার জন্য কম্পিউটার বা ল্যাপটপ এর মাধ্যমে ইনকাম করা সম্ভব। আসলেই এটা ভুল ধারণা। কম্পিউটার হোক বা মোবাইল ফোন যেকোনো ডিভাইস থেকে ইনকাম করা সম্ভব যদি আপনি আমাদের দিকনির্দেশনা গুলো অনুসরণ করেন। আমরা আপনাদের জন্য পূর্ণাঙ্গ এবং সঠিক গাইড লাইন নিয়ে আলোচনা করবো কিভাবে বিভিন্ন পদ্ধতিতে বা বিভিন্ন ওয়েবসাইট থেকে লাইভ টাইম ইনকাম করা সম্ভব। চলুল তাহলে শুরু করা যাক্। শুরু করার পূর্বে আপনাদের বিভিন্ন ওয়েবসাইট এর সাথে পরিচয় করিয়ে দিবো। সবার প্রথম আপনাদের যে কথাটি বলবো সেটা হচ্ছে আমরা আপনাদের যে ওয়েবসাইট গুলোর সাথে পরিচয় করিয়ে দিবো তা হয়তো আপনারা অনেক আগেই বিভিন্ন ওয়েবসাইট এর পোস্ট গুলো পড়ে বা ইউটিউব এর বিভিন্ন ভিডিও দেখে সেগুলো সম্পর্কে ধারনা পেয়ে গেছেন। সেসব ওয়েবসাইট গুলোতে কাজ করা খুবই যটিল বিষয়। আবার অনেকেই সেগুলোতে কাজ করেও ইনকাম করতে পারেনি। আসলে যেসকল ইনকামের ওয়েবসাইট গুলোর বিষয় বস্ত গুলো উপস্থাপন করবো সেগুলো অনেক ওয়েবসাইট এর পোস্ট গুলোর সাথে মিল থাকলেও সেগুলো আপনাদেরকে সঠিক গাইড লাইন দিতে পারেনি। যার কারনে আপনাদের অনেকেই সেগুলোতে কাজ করা খুবই যটিল বিষয় মনে করে থাকেন। আবার অনেকেই সেসব ওয়েবসাইটে রাত-দিন কাজ করেও ব্যর্থ হয়েছে। ইনকাম করতে পারেনি। প্রথমেই এ বিষয় গুলো নিয়ে আলোচনা করা যাক্। আমরা গুগল এ ''অনলাইন ইনকাম" লিখে যখন সার্চ করি। তখন আমরা ইনকামের টপিক সম্পর্কিত বিভিন্ন সার্ভার দেখতে পাই। বিভিন্ন ওয়েবসাইটে অনলাইন থেকে কিভাবে ইনকাম করা যায় সে বিষয় গুলো নিয়ে পোস্ট করা হয়। এখানে অনলাইন ইনকামের বিভিন্ন পোস্ট আপলোড করা হয় তাদের মুল উদ্দেশ্য হলো ওয়েবসাইটের জনপ্রিয়তা অর্জন করা এবং ওয়েবসাইটে বিপুলসংখ্যক ভিজিটর আনা। তাহলে এখন বুঝায় যাচ্ছে যে তারা তাদের ওয়েবসাইটে ভিজিটর আনার জন্য ওয়েবসাইটে পোস্ট করে থাকে। এসকল ওয়েবসাইট থেকে পোস্ট পড়ে যেকেউ ব্যর্থ হবে অনলাইন ইনকাম করার জন্য। তার কারন হলো এসকল ওয়েবসাইটে "অনলাইন ইনকামের" বেসিক ধারণা সম্পর্কে আলোচনা করা হয়ে থাকে। আমরা আপনাকে পূর্ণাঙ্গ গাইড লাইন দিবো এবং ইনকামের যাবতীয় বিষয় বস্তগুলোকে পূঙ্খানুপুঙ্খ ভাবে বিশ্লেষণ করে ধারাবাহিক ভাবে উপস্থাপন করবো যাতে প্রতিটি বিষয় বস্ত বুঝতে সহজ মনে হয়।
- ইউটিউব এ ভিডিও বানিয়ে ইনকাম
- ব্লগিং করে ইনকাম
- এফিলিয়েট মার্কেটিং করে ইনকাম
- লিংক সর্টেন্ট করে ইনকাম
- সোসাল মিডিয়া থেকে ইনকাম
ইউটিউব: ইউটিউব এ ভিডিও আপলোড করে মাসে হাজার হাজার টাকা আয় করা যায়। ইউটিউব এর কথা শুনে আপনি হয়তো কিছুটা থেমে গেছেন। হয়তো আপনি আমাকে প্রশ্ন করতে পারেন এটাতো ভাই খুবই যটিল কাজ আমার দ্বারা কি এটা সম্ভব, কিভাবে ইউটিউব চ্যানেল খুলবো, কিভাবে ভিডিও বানাবো। ইউটিউবে চ্যানেল তৈরি করা এবং ভিডিও বানানোর জন্য ডিএসএলর ক্যামারার প্রয়োজন যেখানে বেশি পরিমাণ অর্থের প্রয়োজন। তাছাড়া এসব কাজ সম্পাদন করার জন্য বেশি সংখ্যক মানুষের প্রয়োজন। যেখানে তাদেরকে নিয়ন্ত্রণ করাটাও বেশ যটিল বিষয়। না ভাই ইউটিউব চ্যানেল আমার দ্বারা হবে না, যদি কোন সোজা রাস্তা থাকে ইনকামের তাহলে সেটা আমাকে বলুন তাছাড়া ইউটিউবের কথা অনেক আগেই শুনেছি ইউটিউব থেকে ইনকাম করা যায় সে বিষয়ে অনেক পোস্ট ও পড়েছি এসব শুধু কল্পনা বাস্তবে আসলে ইনকাম করা সম্ভব না। এসব চিন্তা মাথায় ঘুরপাক খায় অনেকেরই। আর এরকম হওয়াটাই স্বাভাবিক। তার আসল কারন হলো এই বিষয়ে পূর্ণাঙ্গ গাইড লাইন দিতে পারেনি অনেক ইউটিউবার চ্যানেল গুলো বা ওয়েবসাইটের পোস্টগুলো। তবে চিন্তার কোন বিষয় না যেহেতু আমি আপনাদেরকে আজ এই বিষয়ে পূর্নাঙ্গ গাইড লাইন দিবো প্রতিটি বিষয় বস্তকে সহজ করে দিবো যাতে আপনি একজন সফল ইউটিউবার হতে পারেন এবং প্রতি মাসে হাজার হাজার টাকা আয়ের স্বপ্নটা পূরন করতে পারেন।চলুন তা হলে শুরু করা যাক্ ইউটিউব সম্পর্কে। ইউটিউব সম্পর্কে আলোচনার পূর্বে জেনে নেওয়া যাক ইউটিউব আসলে কি? ইউটিউব হলো সোসাল মিডিয়ার জনপ্রিয় এবং অন্যতম প্লাটফর্ম যেখানে প্রতিনিয়ত শতশত ভিডিও আপলোড হয় এবং মিলিয়ন বিলিয়ন ভিও হয়। বর্তমানে প্রযুক্তি এতটাই উন্নয়ন হয়েছে যে স্বল্প মূল্যে স্মার্টফোন তৈরি হওয়ার কারনে মোবাইল ফোন এখন সবার হাতে হাতেই। এর সাথে থাকছে অল টাইম ইন্টারনেট সেবা সংযোগ, যার কারনে মানুষ এখন বিনোদন বা দৈনন্দিন প্রয়োজন ও ইচ্ছার কারনে ইউটিউবের উপর নির্ভর করে। যার কারনে ইউটিউব চ্যানেল গুলো দিন দিন আরও জনপ্রিয়তা অর্জন করছে। এবার আলোচনা করা যাক্ এর নির্মাতা বা পরিচালক সম্পর্কে। ইউটিউব এর মালিক বা নির্মাতা হলেন গুগল স্বয়ং নিজেই। অর্থাৎ গুগলেরই আরেকটি জনপ্রিয় প্লাটফর্ম হলো ইউটিউব। বর্তমান সময়ে ইউটিউব এ ভিডিও দেখে না এমন মানুষ কমই আছে। আবার অনেকেই ইউটিউব চ্যানেল তৈরি করে নিজের ইনকামের রাস্তা খুলেছে। গুগলের আয়ের বড় অংশটি হচ্ছে ইউটিউব। এখান থেকে গুগল মাসে মিলিয়ন বিলিয়ন ডলার আয় করে। কেউ যদি ইউটিউব চ্যানেল তৈরি করে তার স্থায়িত্ব হবে দীর্ঘদিন। যতদিন গুগল থাকবে ততদিন ইউটিউব চ্যানেল ও থাকবে। অর্থাৎ নিশ্চিন্তে যেকেউ ইউটিউব চ্যানেল তৈরি করতে পারবে। এখানে কোন প্রকার স্ক্যাম বা হ্যাক হওয়ার কোন সম্ভাবনা নেই। এটার নিশ্চয়তা প্রদান করবে গুগল নিজেই।কেউ যদি ইউটিউব চ্যানেল হ্যাক করতে চাই তাহলে প্রথমে হ্যাক করতে হবে গুগলের জিমেইল একাউন্ট। গুগলের জিমেইল একাউন্ট হ্যাক করা বর্তমান সময়ে একেবারেই অসম্ভব। যার কারন হলো বর্তমান প্রযুক্তির উন্নয়নের ফলে গুগল সার্ভার এতটাই উন্নত যে কোন হ্যাকার এটাকে হ্যাক করতে পারবে না। যদি গুগল সার্ভার হ্যাক করতে না পারে তাহলে ইউটিউব চ্যানেল ও হ্যাক করতে পারবে না। যেকেউ নিশ্চিন্তে ইউটিউব চ্যানেল খুলে এখানে ভিডিও আপলোড করে পার্টটাইম এবং ফুল টাইম ইনকাম করতে পারবে। এবার আসা যাক্ ইউটিউব চ্যানেল কিভাবে তৈরি করা যায় সে সম্পর্কে। ইউটিউব চ্যানেল তৈরি করা খুবই সহজ একটা বিষয়। ইউটিউবে দু একটা ভিডিও দেখলেই খুব সহজেই একটি ইউটিউব চ্যানেল তৈরি করা যায়। ইউটিউব চ্যানেলে কিভাবে ভিডিও আপলোড করা যায় বা কিভাবে বা খুব সহজেই ভিডিও বানানো যায় সে সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করবো এটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটা বিষয়। কোন রকম স্কিপ করলে কিছুই বুঝতে পারবেন না। সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়তে হবে ধৈর্য সহকারে। প্রথমেই যে বিষয়ে অলোচনা করবো সেটা হচ্ছে ভিডিও বানানোর জন্য এন্ড্রয়েড স্মার্টফোন প্রয়োজন তবে ক্যামেরা ভালো হতে হবে এটা হলো প্রথম শর্ত। ডিএসএলআর ক্যামেরার কথা ভুলে যান। কারন এক্ষেত্রে আপনার অতিরিক্ত অর্থ ব্যয় হবে। আর যদি ডিএসএলআর ক্যামেরা আপনার থেকে থাকে তাহলে আপনার কোন সমস্যা নেই। আর যদি না থাকে তাহলেও কোন সমস্যা নেই। আপনি মোবাইলের ক্যামেরা দিয়েই ভিডিও বানাতে পারবেন। এখন প্রশ্ন হলো ভিডিও বানানোর জন্য কি ধরনের অভিজ্ঞতা ও যোগ্যতার প্রয়োজন। এটা নিয়ে অনেকেই হতাশা ও যটিলতায় পড়ে যায়। এ বিষয়টি ও আমি সহজ করে দিবো যাতে এই ওয়েবসাইটের পোস্টটি পড়ে আজকে থেকেই আপনি খুব সহজেই ভিডিও বানিয়ে ইউটিউবে আপলোড করতে পারেন। তাহলে সেই অভিজ্ঞতার বিষয়ে আলোচনা করি, প্রথমেই আপনার কন্ফিডেন্স এর উপর বিশ্বাস রাখুন যে আমি সবকিছুই করতে পারবো তাহলে আপনার দক্ষতা ও মনোবল এতটায় বেড়ে যাবে যে আপনার কাছে যটিল বিষয়ও সহজ মনে হবে।আপনি যখন সেই কাজে মনোনিবেশ করবেন তখন আপনার কাছে সেই কার্য সম্পাদন করার জন্য যাবতীয় উপকরণ বা বিষয়বস্তু গুলো সামনে পেয়ে যাবেন। এভাবে আপনার কার্য সম্পাদন ও দক্ষতা উভয়ই বৃদ্ধি পাবে। প্রথমে ইউটিউব এর ভিডিও বানানোর জন্য নিজেকে সবার সামনে উপস্থাপন করতে হবে সকলেই আপনাকে দেখতে পাবে আপনাকে অনেকেই সমালোচনা করবে। এরকম দ্বিধা ধন্দে পড়ে যায় অনেকেই, না ইউটিউবে ভিডিও বানানো যাবে না। আমি এরকম কাজ করতে পারবো না। এরকম চিন্তা মাথায় ঘুরপাক খাওয়াটাই স্বাভাবিক। নতুন নতুন কাজ করতে গেলে এরকম প্রবলেমে পড়বেন অবশ্যই। চলুল এই বিষয়টাকেও সহজ করে দেই। আপনি যদি না চান নিজেকে ইউটিউবে উপস্থাপন করতে তাহলে আমার সাজেশন্স হলো আপনি আপনার মোবাইল থেকে স্ক্রিনশুট ভিডিও তৈরি করেন। এখন প্রশ্ন হলো স্ক্রিনশুট ভিডিও কিভাবে তৈরি করা যায়। মোবাইল এপস দিয়ে খুব সহজেই স্ক্রিনশুট ভিডিও বানানো যায়। এতে নিজেকে সবার সামনে উপস্থাপন করতে হয় না। অপরপক্ষে কে ভিডিও আপলোড করেছে সেটাও বুঝা যায় না। এখন স্ক্রিনশুট ভিডিও বানানোর জন্য কি কি যোগ্যতার প্রয়োজন সে বিষয়ে আলোচনা করা যাক, স্ক্রিনশুট ভিডিও মুলত মোবাইলের স্ক্রিনকে রেকর্ড করে থাকে অর্থাৎ আপনি মোবাইলে যা যা করবেন সেগুলোকে রেকর্ড করে ভিডিও ফাইলে রাখা হয়। এখন আপনার টার্গেট হলো আপনি কোন্ বিষয়ে ভিডিও তৈরি করবেন। আপনি যদি মোবাইলের ফাংশনের বিষয়ে অভিজ্ঞ হয়ে থাকেন তা হলে সে বিষয়ে স্ক্রিনশুট ভিডিও তৈরি করবেন। আর যদি মোবাইলের ফাংশনের বিষয়ে অভিজ্ঞ না হয়ে থাকেন তাহলে ইউটিউবে গিয়ে সার্চ করেন "মোবাইল ফোন বা এন্ড্রয়েড ফোনের সমস্যা" লিখে তারপর অনেক গুলো ভিডিও দেখতে পারবেন। সে গুলো দেখে তারপর আপনার মোবাইল থেকে এন্ড্রয়েড ফোনের সমস্যার সমাধান বিষয়ে অনেকগুলো স্ক্রিনশুট ভিডিও তৈরি করে আপনার ইউটিউব চ্যানেলে আপলোড করুন। এছাড়াও আরেকটি বিষয়ে স্ক্রিনশুট ভিডিও বানানো যায় তা হলো অনলাইন ইনকাম সম্পর্কে। আমরা প্রতিনিয়ত গুগলে অনলাইন ইনকাম লিখে সার্চ করে থাকি। ইউটিউবে এ সম্পর্কে আমরা অনেক ভিডিও দেখে থাকি। কিভাবে অনলাইনে ইনকাম করা যায়। অনেক ইউটিউব ভাইরা এপস দিয়ে কাজ করে অনলাইন ইনকাম সম্পর্কে আলোচনা করে থাকে। আপনিও আপনার মোবাইল থেকে সেসকল ইনকামের এপস ইন্সটল করে স্ক্রিনশট ভিডিও বানাতে পারবেব খুব সহজেই। এখন বর্তমান সময়ে ইউটিউবে অনেকেই "মোবাইল ফোনের সমস্যা","অনলাইন ইনকাম" লিখে সার্চ করে। যদি আপনি এসকল বিষয়ে স্ক্রিনশট ভিডিও তৈরি করে ইউটিউবে আপলোড করেন। আপনার চ্যানেল যদি ভিও হয় তাহলে অল্পদিনের মধ্যেই আপনার চ্যানেল জনপ্রিয় হয়ে উঠবে। স্ক্রিনশুট ভিডিও ছাড়াও আরেকটি সহজ রাস্তা আছে যেখানে আপনি আপনার ইউটিউব চ্যানেল এর জন্য নাটক, সিনেমা, ভিডিও গান, মোভি, কমেডি তৈরি করতে পারবেন। এখন আমাকে প্রশ্ন করতে পারেন ভাই এটাতো খুবই যটিল কাজ যেখানে অনেক মানুষের প্রয়োজন। তাদেরকে শুটিং করানোর জন্য অনেক শ্রম আর সময়ের প্রয়োজন এছাড়াও তাদেরকে নিয়ন্ত্রণ করাটাও বেশ যটিল কাজ। এই বিষয়টিকেও আমি স্পষ্ট করে দিবো যে কিভাবে আপনার ইউটিউব চ্যানেলের জন্য কোনো ধরনের মানুষ ছাড়াই খুব সহজেই আপনার ইউটিউব চ্যানেলের জন্য মোভি, নাটক, সিনেমা, ভিডিও গান তৈরি করতে পারবেন এবং ইউটিউব চ্যানেলে আপলোড করতে পারবেন। এর জন্য আপনাকে যে কাজ করতে হবে তা হচ্ছে প্লে স্টোর থেকে কার্টুন দিয়ে ভিডিও বানানোর এপস্ ইন্সটল করে সেখানে আপনার অভিজ্ঞতা এবং দক্ষতা কাজে লাগিয়ে খুব সহজেই নাটক, সিনেমা, ভিডিও গান তৈরি করতে পারবেন খুব অনায়াসেই। আজকাল বর্তমান সময়ে ইউটিউব চ্যানেলে এসকল কার্টুন ভিডিও গুলি সার্চ ইঞ্জিনে বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। যদি আপনার ইউটিউব চ্যানেলে এসকল ভিডিও বানিয়ে আপলোড করেন, তাহলে আপনার ইউটিউব চ্যানেল বিপুল সংখ্যক ভিও হবে।
ইউটিউব থেকে আয়ের উৎস
ব্লগিং করে ইনকাম
ব্লগিং কি? কিভাবে ব্লগ ওয়েবসাইট তৈরি করা যায়, কিভাবে ব্লগিং করে ইনকাম করা যায়? আপনারা হয়তো ব্লগ সম্পর্কে অনেক ওয়েবসাইটের পোস্টগুলো পড়ে কিছুটা ধারনা পেয়েছেন। বর্তমান সময়ে ব্লগিং করে অনেকেই মাসে মাসে হাজার হাজার টাকা ইনকাম করছে। বর্তমান সময়ে ব্লগিং প্লাটফর্ম গুলো এতটায় জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে যে প্রতিদিন ওয়েবসাইট গুলোতে মিলিয়ন বিলিয়ন ভিজিটর ভিও করে থাকে। বলা যেতে পারে সোসাল মিডিয়ার আরেকটি জনপ্রিয় প্লাটফর্ম হলো ব্লগিং। ব্লগিং কিভাবে শুরু করা যায়, কিভাবে ব্লগিং প্লার্টফর্ম ওয়েবসাইট তৈরি করা যায়, কিভাবে ইনকাম করা যায় সে সম্পর্কে আমি ব্লগ পোস্ট তৈরি করে রেখেছি। ব্লগ সম্পর্কে যাবতীয় তথ্য এবং গাইড লাইন পেতে নিচের দেওয়া লিংকে ক্লিক করে ভিও করে আসতে পারেন। ওয়েবসাইট লিংক⏭️https://www.incomehope.com/2024/05/blog-post.html?m=1